ইসলামী বার্তা ডেস্ক
গাজা, ফিলিস্তিন ও মধ্যপ্রাচ্য সম্পর্কিত ঘটনা সমূহের আপডেট
গাজা, পশ্চিম তীর ও ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার তারিখভিত্তিক খবর
ডিসেম্বর ১, ২০২৪
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৪৭ জন নিহত এবং ১০৮ জন আহত।
খাদ্য সহায়তা বন্ধের ফলে ক্ষুধা আরও তীব্র হয়েছে।
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ১৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত। ত্রাণ সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়
ডিসেম্বর ২, ২০২৪
ইসরায়েল লেবাননে হামলা চালিয়ে ১১ জনকে হত্যা করেছে।
হামাস জানায়, ইসরায়েলি হামলায় গাজায় তাদের ৩৩ বন্দি নিহত হয়েছে।
ডিসেম্বর ৩, ২০২৪
ইসরায়েল গাজার হাসপাতাল ও স্কুলে হামলা চালায়। এতে বহু মানুষ আহত হয়েছেন।
ডিসেম্বর ৪, ২০২৪
গাজার আল-মাওয়াসি ক্যাম্পে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২০ জন নিহত এবং বহু আহত।
গাজার হাসপাতালগুলোতে ইসরায়েলি হামলায় স্টাফরা আহত হয়েছে।
ডিসেম্বর ৫, ২০২৪
ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় গাজার তথাকথিত নিরাপদ অঞ্চলে নারী ও শিশু নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাদের আরেকটি হামলায় একটি স্কুল ধ্বংস হয়। এতে ৭ জন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়।
ডিসেম্বর ৬, ২০২৪
গাজার একটি হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় ২৯ জন নিহত হয়েছে।
ডিসেম্বর ৭, ২০২৪
ইসরায়েলি বাহিনী গাজার উত্তরাঞ্চলে হাসপাতাল ঘেরাও করে এবং হামলা চালায়।
ডিসেম্বর ৮, ২০২৪
ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজায় ১৬ জন নিহত এবং বহু মানুষ আহত।
ডিসেম্বর ৯, ২০২৪
গাজায় খাদ্য সংকট আরও তীব্র হয়েছে; মানুষ খাদ্যের সন্ধানে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করছে।
ডিসেম্বর ১০, ২০২৪
গাজার একটি স্কুল ও আশ্রয়কেন্দ্রকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি হামলায় বহু হতাহতের খবর।
ডিসেম্বর ১১, ২০২৪
ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় গাজায় একটি মানবিক সহায়তা কনভয়ের নিরাপত্তারক্ষী নিহত।
ডিসেম্বর ১২, ২০২৪
গাজায় এক দিনে ৫০ জন নিহত। ইসরায়েল খাদ্য বিতরণ লাইন লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে।
ডিসেম্বর ১৩, ২০২৪
গাজার নুসেরাত ক্যাম্পে ইসরায়েলি হামলায় ৩০ জনের বেশি নিহত এবং বহু আহত।
ডিসেম্বর ১৪, ২০২৪
ইসরায়েলি বাহিনী গাজার আরও কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্রে আক্রমণ চালিয়েছে।
ডিসেম্বর ১৫, ২০২৪
গাজার একটি স্কুলে ইসরায়েলি হামলায় ১৫ জন নিহত।
জাতিসংঘ গাজায় চলমান সহিংসতা বন্ধে জরুরি বৈঠক আহ্বান করে।
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৪
গাজার হাসপাতালে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের মধ্যে ইসরায়েলি স্নাইপার হামলায় বহু হতাহতের খবর।
ডিসেম্বর ১৭, ২০২৪
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় হাসপাতালের রোগীরা আহত হয়েছে।
ডিসেম্বর ১৮, ২০২৪
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৪৫,০০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানানো হয়।
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৪
ইসরায়েলি হামলায় ৩২ জন নিহত হয়েছে। খাদ্য এবং পানির অভাব তীব্রতর।
ডিসেম্বর ২০, ২০২৪
গাজায় আশ্রয়কেন্দ্র ও হাসপাতাল লক্ষ্য করে ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত।
ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ২৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত। এতে একটি শরণার্থী শিবির মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ডিসেম্বর ২১, ২০২৪
ইসরায়েলি বাহিনীর গোলাবর্ষণে গাজায় ৭ জন নিহত।
ডিসেম্বর ২২, ২০২৪
গাজার আল-মাওয়াসি ক্যাম্পে ইসরায়েলি গোলাবর্ষণে তাঁবুতে আগুন লেগেছে।
ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪
গাজার হাসপাতালের পরিচালক আন্তর্জাতিক সাহায্যের জন্য আবেদন করেছেন।
ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪
গাজার হাসপাতাল এবং বাসিন্দাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আক্রমণ।
ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪
পোপ ফ্রান্সিস ক্রিসমাস বার্তায় গাজার পরিস্থিতিকে “গুরুতর” বলে উল্লেখ করেছেন।
বড়দিন উপলক্ষে শান্তি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বিভিন্ন সংস্থা যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানায়।
ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪
গাজার হাসপাতাল লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় চিকিৎসাকর্মী ও শিশুরা নিহত হয়েছে।
ডিসেম্বর ২৭, ২০২৪
গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতাল ইসরায়েলি বাহিনীর দখলে নেওয়া হয়েছে।
ডিসেম্বর ২৮, ২০২৪
গাজা, পশ্চিম তীর এবং লেবাননে ইসরায়েলি আক্রমণে বহু হতাহতের খবর।
ডিসেম্বর ২৯, ২০২৪
গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক নিখোঁজ হন, যা আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচিত হয়।