মার্টিন লিংস : ফাহমিদ-উর-রহমান (শেষ পর্ব)


ফাহমিদ-উর-রহমান
Published: 2023-03-04 21:53:37 BdST | Updated: 2024-04-29 04:40:06 BdST

তদুপরি সনাতনপন্থীরা মনে করেন বিশ্ব ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় আধুনিক সভ্যতা হচ্ছে এক ধরনের বিকৃতি (aberration)। কেননা অতীতের সভ্যতাগুলো প্রত্যেকটি কমবেশি পূর্বতন ঐতিহ্য ও দর্শনকে আত্মস্থ করে এগিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম হচ্ছে আধুনিক সভ্যতা যা পুরোপুরি অতীতের সাথে যোগ ছিন্ন করে দিয়েছে। মার্টিন লিংস
তার বিখ্যাত বই The Eleventh Hour এ লিখেছেন :
When in the past a traditional civilization collapsed, it was replaced, sooner or later, by another traditional civilization. There was no modern civilization waiting in ambush to take it over. The present state of affairs has no parallel in the history of the world.
এই কারণেই জীবনের শেষ দিনগুলোতে লিংস তার সমসাময়িক সনাতনপন্থীদের সাথে একমত হয়ে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন আধুনিক সভ্যতা তার চূড়ান্ত পর্যায় অতিক্রম করছে। বিশ্বমানবতাকে এটির আর নতুন কিছু দেয়ার মত অবশিষ্ট নেই। লিংসের এসব চিন্তাভাবনার সাথে অনেকেই হয়তো একমত হবেন না। বিশেষ করে এ কালে যখন ইসলামের জ্ঞান জগতে এক ধরনের আলোড়ন চলছে, বুদ্ধিবৃত্তির জগতে কেউ কেউ যেমন আব্দুল করিম সুরুশ, জিয়াউদ্দীন সর্দার ও তারিক রামাদানের মত পন্ডিতরা ইসলামকে আধুনিক সভ্যতার সাথে সমতালে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এক ধরনের সংস্কারের কথা বলছেন তখন লিংসের এই অতীতচারিতাকে আমরা কেমনভাবে দেখব। বিশেষ করে লিংসের প্রস্তাবনা ও চিন্তাভাবনাগুলোকে অনেকেই মনে করেন আধুনিক সভ্যতার ভয়ংকর প্রভাব থেকে আত্মরক্ষার জন্য এক ধরনের পলায়নী ভাবনা । লিংস সম্বন্ধে যে যাই ভাবুন না কেন একটা জিনিস আমাদের ভাল করে বোঝা দরকার প্রত্যেক বড় ধর্মের শিকড় বিস্তৃত অতীন্দ্রিয় এক জগতের সাথে। এই জগতকে বাদ দিয়ে ধর্মের অস্তিত্ব রক্ষা সম্ভব নয়। ইসলামের পক্ষেও নয়। সুফীদের বলা যায় সেই জগতের বিশুদ্ধবাদী প্রতিনিধি। লিংসের অতীতচারিতা মানে অতীতে ফিরে যাওয়া নয় এবং সেটা এক প্রকার অসম্ভব। লিংস যা বলতে চেয়েছেন তা হলো ইসলামের এই বিশুদ্ধতা, তার নৈতিক চিন্তা, মূল্যবোধ, বিশ্বাসের ধরনগুলো অবিকৃতভাবে একালে সংরক্ষণ করতে হবে। না হলে ইসলাম অনুসারীরা আধুনিক সভ্যতার ঢেউয়ে ভেসে চলে যাবে। লিংসের চিন্তাভাবনার মূল্য এখানেই।

এত বড় বুদ্ধিজীবী হওয়া সত্ত্বেও লিংস কিন্তু ছিলেন প্রচারবিমুখ। তার চিন্তাভাবনা বরাবরই তার কিছু ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও শিষ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কখনো তিনি গণমাধ্যমের জন্য লিখেননি বা বৃহত্তর জনগণের উদ্দেশ্যে নিজের কথা বলেননি। এমনকি তার ইসলাম ধর্ম গ্রহণের অভিজ্ঞতার কথাও তিনি কখনো বলেননি। যেমন মোহাম্মদ আসাদ ও মুরাদ হফম্যানের মত পন্ডিত। তাদের অভিজ্ঞতার কথা আমাদের বলেছেন। তার কোন প্রামাণ্য জীবনীও নেই। সম্ভবতঃ সুফীর অন্তর্লীনতা লিংসকে এমনি প্রচারবিমুখ আত্মসমর্পিত করে তুলেছিল।

লিংস ১৯৪৪ সালে ফিওিথেরাপিস্ট লেসলি স্মালিকে (Lascly Smalley) বিয়ে করেন। কিন্তু কায়রোর জনজীবন ছেড়ে পিরামিডের পাদদেশে এক গ্রামে গিয়ে তিনি বসবাস শুরু করেন । সুফীর অন্তর্লীনতাই তাকে কায়রোর জনচৈতন্য থেকে টেনে নিয়ে পল্লীর নিস্তব্ধতার বুকে আশ্রয় দেয়। সুফী লিংসের কায়রোর জীবনের এক অসাধারণ স্মৃতিচারণামূলক বর্ণনা দিয়েছেন বন্ধু গায় ইটন ঃ Among my colleagues was an English Muslim, Martin Lings, whe had made his home in Egypt... He was a living embodiment of what, untill then, had been no more than theories in my mind, and I knew that I had finally met some one who was all of a piece, whole and consistent. He lived in a traditional home just outside the city, and to visit him and his wife, as I did almost every week, was to step out of the noisy bustle of modem Cairo and enter a timeless refuge, in which the inward and the outward were undivided, and in which the supposed realities of the world to which I was accustomed had but a shadowy existence.

ইটন তার Islarm and the Destiny of Man এ লিংসের সাথে এই সাক্ষাৎকারের মুগ্ধতার কথা বলেছেন এবং স্বীকার করেছেন লিংসের প্রতি এই মুগ্ধতাই তাকে শেষমেষ নিয়ে যায় ইসলামের দিকে, তারপরে সুফীবাদের জগতে।

১৯৪০-এর দশকটা তিনি মিসরের মাটিতে অনেকটা ছাত্র পড়িয়েই কাটিয়ে দেন। েক্সপিয়ারের উপর ছিল তার অসাধারণ অধিকার। এই সময় তিনি শেক্সপিয়ারের একটি নাটক অভিনয়ের ব্যবস্থা করেন। লিংসের এই শেক্সপিয়ার প্রীতি ছাত্রদের উপরেও প্রভাব ফেলে। তার এক ছাত্র প্রবর্তীকালে মিসরের ফিল্ম জগতের তারকা হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করে।

একদিকে লিংসের শেক্সপিয়ার প্রীতি অন্যদিকে সুফীবাদের প্রতি প্রবল ঝোঁক এই দুয়ের সমন্বয় ভাবনা প্রতিফলিত হয়েছে আরও ৪০ বছর পর তার লেখা শেক্সপিয়ার সম্পর্কিত The Secret of Shakespeare - His Greatest Plays Seen in the Light of Sacred Art-এ। শেক্সপিয়ারকে তিনি বিশ্লেষণ করতে চেয়েছেন তার সুফীবাদী বিশ্বাসের আলোকে। শেক্সপিয়ার তার নাটকগুলোতে মানবীয় শ্রেষ্ঠতা ও মানব চরিত্রের রহস্যাবলীর যে চিত্র এঁকেছেন, তার নাটকের রূপক, প্রতীক ও কলাকৌশলগুলোকে তিনি যেভাবে ছড়িয়ে দিয়েছেন এর সবকিছুই লিংস সুফীবাদের বিরাট ক্যানভাসে নিয়ে গভীরভাবে বোঝার চেষ্টা করেছেন। শেক্সপিয়ারের মহত্বকে এই ভাবে Sacred Art- এর আলোকে অসামান্য হিসেবে আর কেউ বিবৃত করতে পারেননি।

তিন
লিংস হয়তো বাকী জীবন মিসরের মাটিতেই কাটিয়ে দিতেন, যদি না তকদীর তার উপর থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিত। গত শতকের পঞ্চাশের দশকে মিসরে রাজতন্ত্রের পতন ঘটে এবং গামাল আবদুল নাসেরের নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির উত্থান ঘটে। এই রাজনীতির সূত্রে মিসরে শুরু হয় ভয়াবহ ব্রিটিশ বিরোধী দাঙ্গা। এতে লিংসের কয়েকজন সহকর্মী নিহত হন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রিটিশ কর্মচারীরা হন চাকরিচ্যুত। ঘটনাচক্রে লিংস খালি হাতে বেকারত্ব মাথায় নিয়ে বৃটেনে ফিরে আসেন। কিন্তু একজন সুফীকে, একজন বুদ্ধিজীবীকে বেকারত্ব দিয়ে কি ঠেকিয়ে রাখা যায়?

যে ডিগ্রী দিয়ে তিনি মিসরে চাকরি করে এসেছেন তা দিয়ে বৃটেনে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়া তার জন্য অসম্ভব ছিল। লিংস তাই নতুন করে লেখাপড়ার সিদ্ধান্ত নেন আর তার স্ত্রী লেসলি ফিলিওথেরাপিস্টের চাকরি নেন। লিংস প্রথমে আরবীতে বি এ পাস করেন এবং পরে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন স্কুল অব ওরিয়েন্টাল ও আফ্রিকান স্টাডিজে নাম লেখান। এখান থেকেই ১৯৫৯ সালে তিনি তার পিএইচডি শেষ করেন। পিএইচডি'র অভিসন্দর্ভই পরবর্তীকালে তার বিখ্যাত A Sufi Saint in the Twentieth Century Shaikh Ahmad al-Alawi: His Spiritual Heritage and Legacy হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এ বই সুফী সাহিত্যে এক অমূল্য সংযোজন। এর মূল বিষয়বস্তু রচিত হয়েছে একালে আলজেরিয়ার একজন মুফী সাধকের জীবন ও চিন্তাভাবনাকে কেন্দ্র করে। শেখ আলাবীর চিন্তার কথা বিবৃত করতে গিয়ে তিনি উত্তর আফ্রিকার সাধিলিয়া সূফী তরীকার ক্রমবিকাশের একটা চিত্রও দিয়েছেন। আবার এই তরীকার কথা বলতে গিয়ে তিনি ইবনুল আরাবীর সর্বেশ্বরবাদী দর্শনের এক মনোগ্রাহী ব্যাখ্যা দিয়েছেন। অন্যদিকে এই দর্শন কিভাবে সাধিলিয়া তরীকাকে প্রভাবিত করেছে তারও বর্ণনা আছে এখানে। বইয়ের শেষে যুক্ত হয়েছে শেখ আলাবীর আধ্যাত্মবাদী কবিতার কিছু তরজমা। সুফীবাদ নিয়ে লিংসের আজীবন আগ্রহ তাকে সুফী দর্শন ও জ্ঞানের গভীরে নিয়ে গেছে। এই গভীরতার প্রকাশ ঘটেছে বিভিন্ন সময় সুফীবাদ নিয়ে লেখা তার বইগুলোতে।  এগুলো হচ্ছে :
1. The Book of Certainty The Sufi Doctrine of Faith, Wisdom and
Gnosis.
2. Ancient Beliefs and Modern Superstitions
3. What is Sufism
8. Symbol and Archetype: A Study of the Meaning of Existence
এসব বইয়ে আমরা দেখতে পাই সুফীবাদের এক অন্তর্লীন রহস্যের জগত, যেখানে লিংস অনায়াসে ঘুরে বেড়ান এবং সুফীর ভাষায় কথা বলেন। এই কথা বলার শব্দই আমরা ধ্বনিত হতে শুনি এসব বইয়ের পাতায় পাতায়। এসব বইয়ে তিনি শুধু সুফীবাদের তাত্ত্বিক আলোচনাই করেন না। তিনি সুফীবাদের সর্বজনীনতার কথা বলেন। তিনি একালে সুফীবাদের প্রাসঙ্গিতার কথাও আলোচনা করেন।

The Book of certainty তে তিনি বলতে চেয়েছেন একজন মানুষ তার জীবদ্দশায় সবচেয়ে মূল্যবান কি জানতে পারে। এটি হচ্ছে সুফী সাধনমার্গে পৌছে সাধক যে জ্ঞানের সন্ধান পান তার এক অতীন্দ্রিয় অনুভূতি। Ancient Beliefs and Modern uperstition এ তিনি দেখাতে চেয়েছেন আধুনিক মানুষের সমস্যা। যে সমস্যা তাকে ধর্মের উপর আস্থাহীন করে তুলেছে। এই আস্থাহীনতা আধুনিক কুসংস্কারে রূপ নিয়েছে এবং আধুনিক মানুষের ব্যাধির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পিএইচডি করার পর লিংস বিখ্যাত ব্রিটিশ মিউজিয়ামের কর্মচারী হিসেবে যোগ দেন এবং প্রাচ্যদেশীয় পাণ্ডুলিপি বিভাগের দায়িত্ব পান। এই চাকরি লিংসের বুদ্ধিজীবিতা বিকাশের স্বার্থানুকূল হয় এবং মুসলিম জ্ঞান জগতের এক বিশাল ভান্ডার তার সামনে উন্মোচিত হয়। এখানে কাজ করতে গিয়ে ক্যালিগ্রাফীর উপর তিনি দুটি ক্লাসিক গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। বই দুটো হচ্ছে :
১. Islamic Calligraphy and Illumination
2. The Quranic Art of Calligraphy and Illumination
জীবনের শেষ দিকে এসে লিংস পবিত্র মক্কা নগরী নিয়ে একটি বই লেখেন। তার আজীবনের স্বপ্ন ছিল রসুলের স্মৃতিবিজড়িত মক্কার খোলা হাওয়ায় তিনি প্রাণভরে নিঃশ্বাস নেবেন, জমজমের পবিত্র পানি পান করবেন, সেই সব ধূলিচ্ছন্ন রাস্তা দিয়ে হাঁটবেন যেখানে নাকি রসুল হেঁটেছেন এবং সেই সব মসজিদে নামাজ পড়বেন যেখানে নাকি রসুল নামাজ পড়েছেন। তার এই স্বপ্নের ফলশ্রুতি হচ্ছে এ বই যার নাম Mecca : From Before Genesis Until Now। এ বইয়ে মক্কা নগরীর ইতিহাস যেমন বিবৃত হয়েছে তেমনি লিংস তার অননুকরণীয় ভাষায় কাবা ও হজ্বের কথা লিখেছেন বিশেষ করে ১৯৪৮ সালে স্ত্রী লেসলির সাথে করা হজ্বের অভিজ্ঞতার কথা। মার্টিন লিংস ১২ মে ২০০৫ এ ইন্তেকাল করেন।

চার
পাশ্চাত্যের মুসলিম জ্ঞান জগতে লিংসের স্থান আজ মোহাম্মদ আসাদ, মুরাদ হফম্যান, আনমারী শিমেল প্রভৃতি দিকপালের পাশেই। তার পাণ্ডিত্যের সাথে যুক্ত হয়েছিল সুফীর বিণয় ও কোমলতা। ব্যক্তিগত জীবনে লিংস একজন কবিও ছিলেন। The Elements ও The Heralds নামে তার দুটি কবিতার সংগ্রহও রয়েছে। কবিত্ব, পান্ডিত্য ও দরবেশীর অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছিল তার জীবনে, যা শুধু একালে নয়, সবকালের জন্যই এক অসাধারন ঘটনা। মুসলিম বুদ্ধিবৃত্তির জগতে আজ যে ঊষরতার পদধ্বনি শুনছি তার প্রতিরোধে এই মহান সুফী ও পন্ডিতের সাধনা ও অধ্যবসায়ের ধারা আমাদের পথ দেখাতে পারে ।

গ্রন্থখণঃ
১, Harry Oldmeadow, Journeys East Western Encounters with
Eastern Religious Traditions. World Wisdom Parennial
Philosophy Series, 2004.
2. Ehsan Masood, Martin lings: A Traditional Life, Muslim News
Online, Issue 194, Friday 24 June, 2005.
৩. Martin Lings, Muhammad His Life Based on the Earliest
Sources. London: George Allen and Un win, 1983.
8. Martin Lings, The Eleventh Hour: The Spiritual Crisis of Modern World in the Light of Prophecy and Tradition. Cambridge:
Archetype, 2002.
৫. Charles Le Gai Eaton, Islam and the Destiny of Man. Cambridge
st: Islamic Texts Society, 2004.

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


মুসলিম ব্যক্তিত্ব বিভাগের সর্বাধিক পঠিত


(জন্মঃ ৮১০-মৃত্যুঃ ৮৭০ খ্রিস্টাব্দ), আরব রীতি অনুযায়ী বংশধারাসহ পুরো...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2017-12-22 11:55:49

ইসলাম আগমনের পূর্ব থেকেই ভারতের সাথে আরবদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিলো। বা...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2018-04-08 09:16:03

ইবনে রুশদ ছিলেন আধুনিক সার্জারির জনক। সেই সাথে ছিলেন একজন বড় মাপের আধ...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2017-12-01 00:44:18

সাহাবী  হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) বলতেন- আর আমি (রাতে) ঘুমাই এবং নাম...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2020-02-06 18:38:47

ভাবুন তো... আপনার খুব কাছের কোনো বন্ধু আপনার বাসার ঠিক পাশ দিয়ে চলে গে...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2019-02-15 23:46:59

সংখ্যার জগতে ‘শূণ্য’ একটি গুরুত্বপূর্ণ চিহ্ন। গণিতের প্রাথমিক ১-৯ সংখ্...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2018-02-13 13:42:39

ইবনে সিনা (৯৮০-১০৩৭ খ্রিস্টাব্দ) যিনি কঠোর জ্ঞান সাধনা ও অধ্যবসায়ের মধ...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2017-10-28 14:09:44

অনেকদিন আগে, দামিশকের একজন পিতা তার পরিবার নিয়ে বেড়াতে যেতে বের হয়েছিল...

মুসলিম ব্যক্তিত্ব | 2018-02-01 20:15:53